এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম
আমরা অনেকেই চাই ঘরে বসে কিভাবে অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করব। কিন্তু কিভাবে
করব কোথায় করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। যারা এরকম হতাশায় ভুগছেন তাদের হতাশা
দূর করার জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে আশা করি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
এই
আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন ফাইভার কিভাবে কাজ করে? কিভাবে একাউন্ট খুলতে
হয় এবং কি করে গিগ পাবলিশ করতে হয় তার সবকিছু জানতে পারবেন তাহলে চলুন কথা না
বাড়িয়ে আলোচনাটা শুরু করা যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম
- এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম
- ফাইবার একাউন্টে আপনার প্রোফাইল কিভাবে সেটআপ করবেন ?
- ফাইবার একাউন্টের ডেসক্রিপশনে কি লিখবেন?
- ফাইবার একাউন্টে কিভাবে গিগ পাবলিশ করবেন?
- ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে ওভারভিউ সেকশনের কাজ কি?
- ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে স্কোপ এন্ড প্রাইজিং সেকশনের কাজ কি?
- ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে ডেসক্রিপশন কিভাবে লিখব?
- ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে রিকোয়ারমেন্টস কিভাবে লিখব?
- ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে গ্যালারি সেকশনের কাজ কি?
- ফাইবার একাউন্টে আপনি কিভাবে কাজ পাবেন?
- ফাইবারে কি ধরনের কাজ পাওয়া যায়?
- বর্তমানে ফাইবারে কাজের মজুরী কত?
- শেষ কথাঃ এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম
এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম
এক ক্লিকে ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম জানার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই জানতে
হবে ফাইবার কি? ফাইবার হচ্ছে একটা মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা গুলোকে
কাজে লাগিয়ে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং সেটি আপনার ঘরে বসে। এই
ফাইবার একটি ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস এটি ২০১০ সালে ইসরাইলের একটি কোম্পানি
তৈরি করেছিল। অর্থাৎ ফাইবারের সদর দপ্তর হল ইসরাইলে। এই ফাইবার যখন শুরুর দিকে
যাত্রা শুরু করেছিল তখন তাদের প্রত্যেকটা কাজের ডিমান্ড হিসাবে পাঁচ ডলার করে
নেওয়া হত এজন্য এটির নাম দেওয়া হয়েছিল ফাইবার। এই ফাইবারে কাজ পাবার জন্য
আপনাকে কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে তার সমস্ত কিছুই ধাপে ধাপে সহভাগিতা করা
হবে। শুরুতেই আপনাকে জানতে হবে ফাইবারে কিভাবে সঠিক পদ্ধতিতে একাউন্ট খুলতে হয়।
এর জন্য আপনাকে আপনার গুগল ক্রোম ব্রাউজারে গিয়ে সার্চ বারে লিখবেন ফাইবার।
তারপর এন্টার বাটনে চাপ দিলে দেখবেন শুরুতে কয়েকটি ওয়েবসাইটের লিস্ট আপনার
সামনে দেখাবে। সেখান থেকে ফাইবার ডট কমে ক্লিক করতে হবে। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে
স্ক্রিনশট দেওয়া হল।
সেখানে ক্লিক করলে দেখবেন আপনাকে ফাইবার ডট কম এর ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে। ফাইবার
এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর ডান দিকের উপরে দেখবেন জয়েন নামে একটি বাটন আছে।
সেখানে ক্লিক করলে আপনাকে তারা সাজেস্ট করবে যে আপনি কিসের মাধ্যমে আপনার ফাইবার
অ্যাকাউন্টটি খুলতে চান।
আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে খুলতে পারবেন, গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার
করে খুলতে পারবেন বা ইমেইল ব্যবহার করেও খুলতে পারবেন। আমি এখানে আপনাদেরকে
সাজেস্ট করব কন্টিনিউ উইথ গুগল এই অপশনটি সিলেক্ট করার মাধ্যমে ফাইবার একাউন্টটি
খুলতে। এটি সিলেক্ট করলে আপনার সামনে আপনার ডিভাইসে থাকা কয়েকটি ইমেইল শো করবে।
সেখান থেকে আপনার পছন্দমত একটি ইমেইল সিলেক্ট করবেন। এখানে আপনাকে যাচাই করার
জন্য ফোন নম্বর ভেরিফিকেশন চাইতে পারে এজন্য এখানে যদি আপনার ভেরিফিকেশন চায়
তাহলে সেখানে আপনার কাছে থাকা ব্যবহৃত ফোন নম্বর দিবেন। ফোন নম্বর দেওয়া হলে
নিচে সেন্ড কোড বাটনে ক্লিক করবেন তাহলে আপনার ফোনে ছয় সংখ্যার একটি কোড যাবে।
কোডটা পেলে সেই কোডটি দেওয়ার পর পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। তারপর ফাইবার ডট কম এর
কিছু টার্মস অফ সার্ভিস অথবা প্রাইভেসি পলিসি বিষয়ক একটি নোটিফিকেশন আসবে সেখানে
কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন । তারপর আপনাকে ইউজার নেম দিতে হবে।
এটার নাম দেওয়া হলে ক্রিয়েট মাই একাউন্ট এই অপশনটিতে ক্লিক করবেন তাহলে
দেখবেন অটোমেটিক আপনার ফাইবার ডট কম ওয়েব সাইটে একটি একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে।
একাউন্ট তৈরি হলে ফাইবার আপনার কাছে জানতে চাইবে যে আপনি একজন ক্লায়েন্ট হিসেবে
কাজ করবেন নাকি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করবেন আপনি যদি ক্লাইন্ট হিসেবে কাজ
করতে চান তাহলে ক্লিক করবেন আর আপনি যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে চান
তাহলে ফ্রিল্যান্সার এই অপশনে ক্লিক করবেন। তারপর নেক্সট পারছো না ক্লিক করবেন
এবং উপরে ক্রস চিহ্ন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করে কেটে দিবেন। আপনাদের
সুবিধার্থে নিচে একটি স্ক্রিনশট প্রদান করা হলো।
এটি সিলেক্ট করার পর আপনার সামনে আপনার ফাইবার একাউন্টটি সচল হয়ে যাবে। সেখানে
আপনি নোটিফিকেশন আকারে দেখতে পাবেন যে আপনার একাউন্টটি সঠিকভাবে খোলা সম্পন্ন
হয়েছে। নিচে স্ক্রিনশট দেখে বুঝতে পারবেন যে নোটিফিকেশনটি কিভাবে আসে।
ফাইবার একাউন্টে আপনার প্রোফাইল কিভাবে সেটআপ করবেন ?
ফাইবার একাউন্টে আপনার প্রোফাইল কিভাবে সেটআপ করবেন এবং কেন করবেন? আপনি যেহেতু
ঘরে বসে ফাইবার একাউন্ট থেকে ইনকাম করতে চাচ্ছেন সেহেতু আপনার উচিত হবে আপনার
ফাইবার অ্যাকাউন্টটিকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা। আপনি আপনার প্রোফাইল কে যত সুন্দর
করে সাজাতে পারবেন ক্লাইন্ট আপনার প্রতি তত বেশি আকৃষ্ট হবে এবং আপনি অনেক কাজ
পাবেন। আপনার ফাইবার একাউন্টের প্রোফাইলে চেষ্টা করবেন সবসময় সঠিক তথ্য প্রদান
করার। এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে আপনার ফাইবার একাউন্টটে প্রবেশ থাকা অবস্থায়
আপনার ডানদিকে থাকা প্রোফাইল পিকচারের উপর ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনার সামনে
কয়েকটি অপশন দেখাবে। সেখান থেকে সেটিংশ অপশনে ক্লিক করতে হবে। বোঝার সুবিধার্থে
নিচের স্ক্রিনশটটি ফলো করুন।
সেটিংশে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস দেখাবে যেখানে আপনার ফুল নেম
এবং জিমেইল দেওয়া থাকবে। ঠিক তার উপরে "Go to my Profile" লিখা থাকবে। সেখানে
ক্লিক করতে হবে। বোঝার সুবিধার্থে নিচের স্ক্রিনশট অনুসরণ করুন।
"Go to my profile" এ ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি ফর্মের মতো দেখাবে যেখানে
আপনাকে আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে। আপনি এই সেকশনে আপনার নাম, ঠিকানা সকল
তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে প্রথমত প্রোফাইলে আপনার একটি প্রফেশনাল মানের
প্রোফাইল পিকচার দিতে হবে। এই প্রোফাইল পিকচার যদি আপনি ভালোমত সেট না করতে পারেন
তাহলে ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইলে ঢুকবেন না। প্রোফাইল পিকচার যদি ভালো না হয় তাহলে
শুরু থেকেই ক্লাইন্টগন চলে যাবে, আপনার গিগের উপর ক্লিক করবে না।
অর্থাৎ প্রোফাইল পিকচারটা এমন হওয়া উচিত যেন বায়ার আপনার প্রোফাইল
পিকচারটা দেখে বুঝতে পারে যে আপনি কাজ করতে পারবেন বা আপনি কাজে দক্ষ। এজন্য
চেষ্টা করবেন ভালো ও প্রোফেশনাল মানের একটি প্রোফাইল পিকচার দিতে ।প্রোফাইল
পিকচার দেওয়া হলে আপনাকে ডেসক্রিপশন লিখতে হবে, ভাষা সিলেক্ট করতে হবে, আপনি যে
কাজে দক্ষ সে কাজগুলি সিলেক্ট করতে হবে, এরপরে আপনি কত দূর পর্যন্ত পড়াশোনা
করেছেন সে সম্পর্কে তথ্য দিতে হবে। সমস্ত তথ্য দেওয়া হলে আপডেট বাটনে ক্লিক করতে
হবে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট এর প্রোফাইল সঠিকভাবে সেটাপ করা সম্পূর্ণ হবে।
ফাইবার একাউন্টের ডেসক্রিপশনে কি লিখবেন?
ফাইবার একাউন্টের ডেসক্রিপশনে কি লিখবেন অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। আপনার ফাইবার একাউন্টের ডেসক্রিপশন একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনার এই
ডেসক্রিপশন লেখার উপরে আপনার প্রোফাইলের প্রচারণা নির্ভর করবে বায়ার। যখন আপনার
প্রোফাইলটা দেখবে তখন শুরুতেই তারা আপনার ডেসক্রিপশন দেখবে এবং পড়বে। এই
ডেসক্রিপশন পড়েই তারা বুঝতে পারবে যে আপনি কোন কাজের উপর দক্ষ, কোন ধরনের কাজ
করতে পারবেন এ সম্পর্কে তারা ধারণা লাভ করবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই ডেসক্রিপশন
এর গুরুত্বটা কতটুকু। এই ডেসক্রিপশন লেখার সময় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে আপনি
কোন কাজের উপর দক্ষ সে কাজের উপর ভিত্তি করে আপনাকে একটি ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।
এই ডেসক্রিপশন অবশ্যই আপনাকে ৬০০ শব্দের মধ্যে লিখতে হবে। এর বেশি লিখতে পারবেন
না। এই ডেসক্রিপশন এর আগে আপনাকে ৭০ শব্দের মধ্যে একটি মানানসই ট্যাগলাইন লিখতে
হবে। এই ট্যাগলাইন আপনার প্রোফাইলে নামের নিচে দেখাবে। এই ট্যাগলাইন যদি আপনি
ভালোভাবে লিখতে পারেন তাহলে ক্লাইন্টগণ আপনার প্রোফাইলের প্রতি অনেক আকৃষ্ট হবেন
এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবেন। এজন্য এই ট্যাগলাইন এবং ডেসক্রিপশন
সুন্দরভাবে লিখতে হবে। এই ফাইবার একাউন্ট এ আপনাকে সমস্ত তথ্যই ইংরেজীতে দিতে
হবে। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে আমি "এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম"
আর্টিকেলটি বাংলায় উপস্থাপনা করার চেষ্টা করছি। আপনি প্রথমে ভালোভাবে পড়বেন,
বুঝবেন তারপর চেষ্টা করবেন।
উদাহরণস্বরূপ মনে করেন যে আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটার। আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং
এর কাজ ভালো পারেন। তাহলে আপনি যেভাবে ডেসক্রিপশনটি শুরু করতে পারেন তারই একটি
নমুনা প্রদান করা হলো-"আমি রুমা আমি একজন বাংলাদেশী। আমি একজন প্রফেশনাল ডিজিটাল
মার্কেটার। আমি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক মার্কেটিং ইউটিউব মার্কেটিং
টুইটার মার্কেটিং লিংক ডিন মার্কেটিং সহ অনেক সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ দক্ষ এ
বিষয়ে আমার পাঁচ বছরের কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এছাড়াও অন পেজ অফ পেজ এসইও
টেকনিকাল এসইও, কিওয়ার্ড রিসার্চ লিট জেনারেশন ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা
রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক থেকে ইনকাম করার সেরা ৫টি উপায়
আপনার যদি এরকম কোন সার্ভিস এর প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি নির্দ্বিধায়
আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার কাজের জন্য আমি সর্বদা প্রস্তুত আছি।"
আপনাকে এভাবে একটি ডেসক্রিপশন ইংরেজী ভাষায় সুন্দর করে লিখতে হবে। আমি এখানে
নরমালি লিখে দেখালাম আপনি চাইলে আপনার দক্ষতা গুলো পয়েন্ট আকারে দিতে পারেন সেটি
দেখতে আরো আকর্ষণীয় লাগবে। আপনি চাইলেই এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম আর্টিকেলটি পড়ার পাশাপাশি ফাইবার মার্কেটপ্লেসে যে ভিডিওগুলো দেওয়া আছে সেগুলোও দেখতে পারেন। তাহলে আপনার আরো বেশি উপকার হবে।
ফাইবার একাউন্টে কিভাবে গিগ পাবলিশ করবেন?
ফাইবার একাউন্টে কিভাবে গিগ পাবলিশ করবেন এর সমাধান করতে হলে আপনাকে আপনার
সাইবার একাউন্টটি লগইন থাকা অবস্থায় আপনার ড্যাশবোর্ডে
যাবেন। সেখান থেকে মাই বিজনেস অপশনে ক্লিক করবেন তাহলে গিগ নামে একটি অপশন
পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস দেখাবে। সেখানে
কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন এরপরে পরবর্তী তিনবার কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন
তাহলে আপনার সামনে গিগ তৈরি করার ইন্টারফেস দেখাবে।
এখানে আপনি যদি আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন না দিয়ে থাকেন তাহলে সেটি দেওয়ার জন্য
আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস দেখাবে সেখানে আপনাকে আপনার ফার্স্ট নেম, লাস্ট নেম,
ডিসপ্লে নেম, প্রোফাইল পিকচার, ডেসক্রিপশন লাঙ্গুয়েজ সহ আরো অন্যান্য তথ্য
প্রদান করতে হবে। সমস্ত তথ্য প্রদান করা হলে আপনাকে গিগ তৈরির অপশনে নিয়ে যাবে।
এখানে আপনাকে ওভারভিউ এর ভেতরে গিগ টাইটেল ক্যাটাগরি সার্চ ট্যাগ দিতে হবে
দেওয়ার পরে নেক্সট বাটনে ক্লিক করলে প্রাইসিং সেকশন আসবে এরপর ডেসক্রিপশন এন্ড
গ্যালারি পাবলিশ এই ছয়টি থাক আসবে এই ছয়টি ধাপ আপনাকে একটি একটি করে পূরণ
করে একটি পাবলিশ করতে হবে। এবং এই দিকে যে পিকচার দিবেন সেটি অবশ্যই প্রফেশনাল
মানে হতে হবে যেন আপনার পয়েন্ট দেখে বুঝতে পারে যে আপনি আপনার কাজে খুবই দক্ষ
আপনার একি কি আপনি যত সুন্দর করে সাজাতে পারবেন তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করবে তাই
ঠিক পাবলিসের ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে ওভারভিউ সেকশনের কাজ কি?
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষত্রে ওভারভিউ সেকশনের কাজ অনেক। এই সেকশনে আপনাকে আপনার
গিগের টাইটেল দিতে হবে। এই টাইটেল আপনাকে খুবই লোভনীয় করে লিখতে হবে। যদি লিখতে
পারেন তাহলে আপনার গিগের প্রতি ক্লাইন্ট আকৃষ্ট হবে। এই টাইটেল আপনি সর্বোচ্চ ৮০
শব্দের মধ্যে লিখতে হবে। এই ৮০ শব্দের মধ্যে লিখে আপনাকে টাইটেলটি লোভনীয় করে
তুলতে হবে। তারপরে আপনাকে ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে। আপনি যে ক্যাটাগরির উপর
গিগ তৈরি করবেন সেই ক্যাটাগরি সিলেক্ট করবেন। এর পরে সার্ভিস টাইপ সিলেক্ট
করবেন।
সার্ভিস টাইপ সিলেক্ট করা হলে গিগ মেটা ডাটা সিলেক্ট করতে হবে। এই সেকশনে অনেক
গুলো ক্যাটাগরি রয়েছে। প্রথমেই রয়েছে প্লাটফর্ম টাইপ, তারপর অডিয়েন্স সাইজ,
টারগেট অডিয়েন্স, Audience age group, অডিয়েন্স কান্ট্রি ও অডিয়েন্স জেন্ডার। এই
সমস্ত বিষয় ভালো ভাবে ও সঠিকভাবে সিলেক্ট করার পর আপনাকে কিছু সার্চ ট্যাগ দিতে
হবে। এই সার্চ ট্যাগ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই সার্চ ট্যাগ আপনি যদি ভালো মতো না
দিতে পারেন তাহলে কোনো ক্লাইন্ট আপনার একাউন্ট খুঁজেই পাবে না। এবং আপনি কাজ পেতে
দেরী করবেন। এজন্য এমন সার্চ ট্যাগ আপনাকে দিতে হবে যেগুলো দিয়ে মানুষ সার্চ করে।
যেগুলো দিয়ে মানুষ সার্চ করে না সেগুলো সার্চ ট্যাগ সিলেক্ট করলে আপনার একাউন্ট
কেউ খুজে পাবে না। এজন্য ভালো সার্চ ট্যাগ দেওয়া উত্তম। সমস্ত তথ্য প্রদান করা
হলে "Next" বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে স্কোপ এন্ড প্রাইজিং সেকশনের কাজ কি?
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে স্কোপ এন্ড প্রাইজিং সেকশনের কাজ হলো আপনার
তৈরিকৃত গিগের প্যাকেজ প্রাইস কত হবে সেটা নির্ধারণ করে দিতে হবে। অর্থাৎ এখানে
আপনি তিনটি প্যাকেজ আছে। সেটি যথাক্রমে "Basic" "Standard" "Premium" এই তিনটি
সেকশনেই আপনাকে আপনার কাজের সার্ভিস চার্জের পরিমাণ বসাতে হবে। এই জন্য আপনি যদি
ফাইবার ডট কম ওয়য়েবসাইটের বিভিন্ন গিগ দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে এগুলোর
সার্ভিস চার্জ কত। সমস্ত তথ্য প্রদান করা হলে "Next" বাটনে ক্লিক করতে
হবে।
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে ডেসক্রিপশন কিভাবে লিখব?
ফাইবার গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে ডেসক্রিপশন কিভাবে লিখবেন? এটা আসলে ভাববার বিষয়।
এই ডেসক্রিপশনে আপনাকে আপনার গিগ সম্পর্কিত বিষয় লিখতে হবে। আপনি যে বিষয়ে গিগ
তৈরি করছেন ঠিক সেই বিষয়ে লিখতে হবে। আপনি কি কি সেবা প্রদান করতে চাচ্ছেন তা এই
ডেসক্রিপশনে স্পষ্ট করতে হবে। যেন ক্লাইন্ট পড়ে বুঝতে পারে যে আপনি কি বিষয় নিয়ে
কাজ করছেন এবং আপনার কাজ করার দক্ষতা আছে কি না। ক্লাইন্ট কেন আপনাকে তার কাজের
জন্য নির্বাচন করবে? আপনার মধ্যে কি কি কোয়ালিটি আছে? সেই সব কিছু আপনাকে এই
ডেসক্রিপশনে তুলে ধরতে হবে।
ডেসক্রিপশন ভালোভাবে লিখতে না পারলে ক্লাইন্ট আপনার গিগে প্রবেশ করবে না। আর
করলেও কিছুক্ষণ থেকে বের হয়ে চলে যাবে। আপনাকে কাজ দিবে না। সেজন্য ডেসক্রিপশন
সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে হবে। এই ডেসক্রিপশনে আপনি সর্বোচ্চ ১২০০ শব্দ
ব্যবহার করতে পারবেন। এর বেশি ব্যবহার করতে পারবেন না। এই ১২০০ শব্দের ভেতরেই
আপনাকে আপনার গিগ সম্পর্কিত সকল বিষয় তুলে ধরতে হবে।
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে রিকোয়ারমেন্টস কিভাবে লিখব?
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে রিকোয়ারমেন্টস লিখতে হবে। এই সেকশন দেওয়ার মূল
উদ্দেশ্য হলো আপনি যখন বায়ার এর কাজ থেকে কোনো কাজ পাবেন তখন আপনাকে তার কাজ করে
দেওয়ার জন্য কিছু এক্সেস এর প্রয়োজন হবে। আপনার গিগ এবং কাজ অনুযায়ী যে যে
এক্সেস প্রয়োজন তা এই সেকশনে উল্লেখ করতে হবে।
যেমন মনে করেন আপনি আপনার বায়ারের ওয়েবসাইট এর র্যাংকিং নিয়ে কাজ করবেন।
সেক্ষেত্রে আপনার বায়ারের ওয়েবসাইট এর এক্সেস প্রয়োজন হবে। এই এক্সেস আপনার কাছে
না থাকলে আপনি সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং ওয়েবসাইট র্যাংকিং এর
কোনো কাজ করতে পারবেন না। এজন্য সেই এক্সেসটি দরকার। ঠিক একই ভাবে অন্যান্য কাজের
জন্য যে যে বিষয় আপনার প্রয়োজন হবে সেই গুলো এখানে উল্লেখ করে রাখতে হবে। তাহলে
বায়ার সেটি দেখে বুঝতে পারবেন যে তার কাজের জন্য আপনাকে কোন কোন বিষয়গুলো প্রদান
করতে হবে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে গ্যালারি সেকশনের কাজ কি?
ফাইবারে গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে গ্যালারি সেকশনের কাজ হলো আপনার কাজের কোনো
দক্ষতা আছে কি না তা আপনার ক্লাইন্ট এর কাছে তুলে ধরা। অর্থাৎ এই সেকশনে আপনাকে
আপনার কাজের কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে কি না তা দিতে হবে। তাহলে বায়ার এই সেকশন্টি
দেখে বুঝতে পারবেন যে আপনি পূর্বে কোন ধরনের কাজ করছেন? আপনার কাজের কোয়ালিটি
কেমন? এই বিষয়গুলো জানতে পারবেন। এই ডকুমেন্টস গুলো দেখে বায়ার আপনার প্রতি
আকৃষ্ট হতে পারে।
এই সেকশনে আপনি আপনার কাজের দক্ষতা নিয়ে একটি ভিডিও ক্লিপ দিতে পারেন অথবা আপনার
কাজের শীটের একটি করে স্ক্রিনশট দিতে পারেন অথবা ডকুমেন্ট ফাইল দিতে পারেন। আপনি
যদি ফাইবারে নতুন হয়ে থাকেন বা এই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ না করে থাকেন তাহলে
আপনি যখন কাজ শিখেছেন তখন যে কাজগুলো প্র্যাকটিস করেছেন সেগুলোর স্ক্রিনশট দিলেও
হবে। পরবর্তীতে আপনি যখন কাজ পাবেন তখন সেই কাজের প্রমাণ এই সেকশনে আপডেট করবেন
তাহলেই হবে।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে এক ক্লিকে ফাইবার একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম জানার পর আপনি
কিভাবে একটি গিগ পাবলিশ করবেন সেই বিষয়টিও জানতে পেরেছেন। বুঝতেই পারছেন যে এই
গিগ পাবলিশের ৬টি সেকশন কতটা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা গিগ পাবলিশ এর ক্ষেত্রে
আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। এবং প্রত্যেকটা সেকশনে সঠিক তথ্য দিয়ে গিগ পাবলিশ করতে
হবে। তাহলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তবে আপনি যখন প্রথম ফাইবার একাউন্ট
খুলবেন তখন আপনাকে ফাইবার কর্তৃপক্ষ সরাসরি গিগ পাবলিশ করতে দিবে না। প্রথমে
আপনাকে তারা আপনার একাউন্টটি ভেরিফাই করতে বলবে। ভেরিফাই করা হলে আপনাকে তারা
একটি গিগ পাবলিশ করতে দিবে। পরবর্তীতে গিগ পাবলিশ করতে গেলে আপনাকে একটি পরিক্ষা
দিতে হবে। সেই পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হলে আপনি আপনার খুশি মত গিগ পাবলিশ করতে পারবেন।
আর পরিক্ষায় উত্তীর্ণ না হতে পারলে নতুন কোনো গিগ পাবলিশ করতে পারবেন না।
ফাইবার একাউন্টে আপনি কিভাবে কাজ পাবেন?
ফাইবার একাউন্টে আপনি কিভাবে কাজ পাবেন? এটা মার্কেটপ্লেস জগতের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন। কাজ পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে উপরের যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে সেই বিষয়
সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে. কিন্তু আপনার গিগ অবশ্যই ভালো মানের হতে হবে। এই গিগ আপনার মার্কেটিং এর কাজ করবে। এখন প্রশ্ন হলো ফাইবার একাউন্টে আপনি কিভাবে কাজ
করবেন? কাজ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ফাইবার অ্যাকাউন্টে সবসময় একটিভ থাকতে হবে।
শুধুমাত্র ফাইবারে অ্যাকাউন্ট গিগ পাবলিশ করলে কাজ পাওয়া যায় না। আপনাকে
অনেক পরিশ্রম এবং সময় দিতে হবে। তা না হলে কাজ পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। যত বেশি
সময় দিতে পারবেন তত বেশি আপনার গিগ র্যাঙ্ক এ প্রথম পেজের দিকে আসতে শুরু
করবে। প্রথম পেজের দিকে আসতে পারলে আপনার কাজের অভাব হবে না আপনি একের
পর এক কাজ পেতে থাকবেন। এজন্য ফাইবারে অ্যাক্টিভ থাকা খুবই প্রয়োজন।
অর্থাৎ ফাইবার এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনাকে এক ক্লিকে ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম জেনে একাউন্ট খুলে নিয়মিত বসে থাকতে
হবে। আমরা অনেক সময় দেখি যে একটি দোকানদার দোকান খুলে সে দোকানের ভিতর বসে থাকে
যে কখন তা কাস্টমার আসবে ঠিক একই ভাবে ভাইবারে আপনি অ্যাকাউন্ট খুলবেন পাবলিশ
করবেন এবং সেই একাউন্টের সময় দিবেন খুব দ্রুত কাজ পাবেন।
ফাইবারে কি ধরনের কাজ পাওয়া যায়?
ফাইবারে কি ধরনের কাজ পাওয়া যায়? এর প্রশ্ন উত্তরে বলতে গেলে বর্তমানে ফাইবারে আপনি প্রায় সব ধরনের কাজ পাবেন যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব
ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে
সহজ কাজ হল ডিজিটাল মার্কেটিং। এই কাজ করলে আপনি অল্প সময়ে প্রচুর টাকা ইনকাম
করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে অনেক কাজ আছে যেগুলো আপনি অল্প সময় দিয়ে
ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যেমন- ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, অন পেইজ এসইও, অফ
পেইজ এসইও, লিড জেনারেশন, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি। এই কাজগুলো শিখতে বেশি সময় লাগে
না। অল্প সময় দিলেই আপনি কয়েকদিনের মধ্যে শিখে যেতে পারবেন। তবে এই ফাইবারে কাজ
করার জন্য আপনি যে কোনো একটি কাজ শিখলেই কাজ করতে পারবেন। তবে যে কাজের চাহিদা
বেশি সেই কাজটি শিখলে আপনার জন্য ভালো হবে। তাই দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব একটি ভালো মানের কাজ শিখে এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম জেনে একাউন্ট খুলে ফেলুন এবং কাজ শুরু করে দিন।
বর্তমানে ফাইবারে কাজের মজুরী কত?
বর্তমানে ফাইবারে কাজের মজুরীর কথা বলতে গেলে অনেক বলা যায়। পূর্বে ফাইবারে কাজের
মজুরী ছিল ৫ ডলার। কিন্তু দিনের পর দিন এর চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে কাজের
মজুরীও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে যে আপনি কত টাকা
ইনকাম করবেন। এখন একেক ধরনের কাজের ধরণ একেক রকম। এজন্য সকল সেক্টরের ইনকাম এক হয়
না। এই ফাইবার মার্কেটপ্লেসে আপনি যখন গিগ পাবলিশ করবেন তখন আপনি এই কাজের মজুরীর
বিষয়টি দেখতে পাবেন। সেখানে আপনি আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী চার্জ করতে
পারবেন।
আপনি আপনার ফাইবার একাউন্টে প্রবেশ করার পর বায়ার মুডে গেলে দেখতে পাবেন যে আপনার
মতো অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে যারা গিগ পাবলিশ করেছেন। তাদের গিগের উপর ক্লিক করলে
আপনি দেখতে পাবেন যে তারা কি কি সার্ভিস দিবে। এবং তাদের সার্ভিস চার্জ এর পরিমাণ
কত। এরকম আপনি ১০ থেকে ১৫টা গিগ দেখলেই বুঝতে পারবেন যে কোন কাজের সার্ভিস
চার্জ কতটুকু।
শেষ কথাঃ এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম
এক ক্লিকে ফাইবারে একাউন্ট খোলার সঠিক নিয়ম আর্টিকেলটি সঠিকভাবে ও অনেক ধৈর্য
সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে
আপনি অনেক কিছু জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। যেমন- কিভাবে ফাইবার একাউন্ট সঠিকভাবে
খুলতে হয়?, কিভাবে প্রোফাইল সেট আপ করতে হয়?, কিভাবে প্রোফাইল ডেসক্রিপশন লিখতে
হয়?, কিভাবে গিগ পাবলিশ করতে হয়?, কিভাবে গিগ এর ডেসক্রিপশন লিখতে হয়? ফাইবারে কি
কি কাজ পাওয়া যায় ইত্যাদি বিষয়ে আপনি জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে
আপনি অনলাইন জগতের অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। আপনি চাইলেই ফাইবার ছাড়াও অন্যান্য
মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। সকল মার্কেটপ্লেসেই আপনি প্রায় একই ধরনের কাজ
পাবেন। তাই আপনি যদি কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর দক্ষ হতে পারেন তাহলে আপনি
যে কোনো মার্কেটপ্লেসেই খুব সহজেই একাউন্ট খুলে কাজ শুরু করতে পারবেন এবং ভালো
পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার উপকার হয় তাহলে এই আর্টিকেলটি অন্যদেরও পড়ার সুযোগ
করে দিন। যাতে করে তারাও এই আর্টিকেল্টি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে এবং নিজের
জীবনের জন্য একটি সুনিশ্চিত ক্যারিয়ার গড়তে পারে। এরকম আরো নতুন নতুন আর্টিকেল
পেতে হলে আমাদের এই পি এম ড্রিম আইটি ওয়েবসাইট ফলো করে রাখুন। আবারো আপনাকে অনেক
ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় নিচ্ছি।
পি এম ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url